চাতক দিন
আগুন পানির দ্বৈতগুণ কীভাবে ঘুমায় চোখে ?
লক্ষ্যবস্তু ভেবে তির্যক আলোর টানে
আর সেখানেই
আত্মাহুতি দেয় অন্যের উড়ন্ত মন,
শক খায় পরস্পরে সংস্পর্শের বৈদ্যুতিক তারে।
অথচ নদীর চরিত্রে ঔজ্জ্বল্য তার
গোছালো সৈকত,
তার তলদেশ কিংবা উৎস মাপতে ঠাওর পায় না
ডুবুরির সুতো। উৎসুক প্রেমিক খুঁজে পায় নিরাপদ বাস।
আর এর বহ্নির উড়ন্ত বেণীবাঁক
লম্বা-চওড়া সিঁড়ি বেয়ে উঠে
পেঁচিয়ে উপড়িয়ে ফেলে দুঃখের শিকড়;
কে না চায় ঘরে এমন চাতক দিন ?
আগুন পানির দ্বৈতগুণ কীভাবে ঘুমায় চোখে ?
লক্ষ্যবস্তু ভেবে তির্যক আলোর টানে
আর সেখানেই
আত্মাহুতি দেয় অন্যের উড়ন্ত মন,
শক খায় পরস্পরে সংস্পর্শের বৈদ্যুতিক তারে।
অথচ নদীর চরিত্রে ঔজ্জ্বল্য তার
গোছালো সৈকত,
তার তলদেশ কিংবা উৎস মাপতে ঠাওর পায় না
ডুবুরির সুতো। উৎসুক প্রেমিক খুঁজে পায় নিরাপদ বাস।
আর এর বহ্নির উড়ন্ত বেণীবাঁক
লম্বা-চওড়া সিঁড়ি বেয়ে উঠে
পেঁচিয়ে উপড়িয়ে ফেলে দুঃখের শিকড়;
কে না চায় ঘরে এমন চাতক দিন ?
বৃক্ষের
বাসিন্দা
ভোরেই আড়মোড়া ভাঙে বৃক্ষের বাসিন্দা
সদরদে বিলি করে কণ্ঠের সবুজ,
লোকের উদগ্রীব কান
লুফে নেয় সেই ভিটামিন।
ভোরেই আড়মোড়া ভাঙে বৃক্ষের বাসিন্দা
সদরদে বিলি করে কণ্ঠের সবুজ,
লোকের উদগ্রীব কান
লুফে নেয় সেই ভিটামিন।
অধিবাসী বায়ুপথে বের হয় নীরবে সরবে,
কেউ ভলিউম বাড়িয়ে বাড়িয়ে ডেকে
যোগ দেয় কর্মস্থলে, যোগায় জীবিকা।
আর কেউ চুপিসারে, উপরে উঠেই
বিমান সুলভ অনড় পাখায় দৃষ্টি মেলে নিচে,
খাপে খাপ যদি লক্ষ্যবস্তু –
পাখাতে গুলির গতি,
বাগে নেয় বস্তু।
সন্ধ্যায় আবার কলকাকলির কাঙ্ক্ষিত সম্পদে
ডুবে যায় কান।
0 comments:
Post a Comment