হলদে হাসির দাগ
গলিঘুঁজির রাত ধড়ফড়িয়ে ওঠে!
নিঃশ্বাসের কলারে
ঘাম ঘাম ভয়
ঠুনকো সুতো ছিঁড়ে গেছে
বিড়বিড় করা উন্মাদ
শুনশান ফুটপাতের ঢালে
চোখের পাতায় লেপটানো সুড়ঙ্গ
আলোর প্রলেপ দিয়ে
আড়াল করতে চাওয়া মরিয়াভাবে
শুকনো আঁধার নেমে আসে আবার
ঝরাপাতার ওপর দিয়ে খড়খড়ে
ছায়ার হিংসাহীন নকশা
এক পা-এক পা করে
গলিঘুঁজির দেওয়ালে রেখে যায়
হলদে হাসির দাগ
ক্ষয়গুঁড়ো
যেটুকু মাথা ওঠে আজ দুনিয়ার কারাগারে,
চোখ রাঙিয়ে চুপ রাখার জন্য-
বাকিরা তলিয়ে যায় ইন্টারনেটে,
ঘাড় গুঁজে বিপ্লবরঙা হরফের ফ্যাশন
চামচের তালুতে তুফান ওঠে জোরদার!
যেটুকু হাত ওঠে আজ বিশ্বের নিঃশ্বাসে,
ওড়নার আঁচল খসানোর জন্য-
বাকিরা ফুরিয়ে যায় অহম্ গন্ধে,
কুঁকড়ানো কেরিয়ার-সংসারের পাতা
নিটোল প্রয়াসেই রাত নামে চুরমার!
যেটুকু শরীর ওঠে আজ মঞ্চের দরবারে,
ষড়রিপুর লাল তুষ্টির জন্য-
বাকিরা মিলিয়ে যায় মোমবাতি মিছিলে,
প্রতিবাদের অধাতব ভাষার নীরব
বিলীন অস্তিত্বের কানে পৌঁছায় না হাহাকার!
রিজারেকশন
সুরেলা অক্ষরমালা সেজে উঠতে থাকে
তুলি দিয়ে টানা সরলরেখায়
আলাদা হয়ে যায় আমরা
চোখেমুখে নেশারা বাসা বাঁধে
ঘামের দুনিয়া ছেড়ে নিরুদ্দেশ হই
লালিত্যের সিগারেট হাতে,
রাস্তার মোড়ে বাঁশের মাচার ওপর
আর গান গাইনা,
হুড়োহুড়ির মাঝে
লাইটম্যানের চোলাইয়ে চুমুক দিয়ে
স্টেজে উঠিনা কবিতা পড়তে,
ক্যানভাসের আড়ালে লুকিয়ে রাখি নিজেকে
সুচিত্রা সেনের মত রহস্যে
সবার আকর্ষণ চিরকালের ...
সাধারণ রূপ-রঙ-গন্ধ নিয়ে
কৌতূহলী চোখের আড়ালে
মারা যায় একটা মানুষ,
ফিরে আসে অসাধারণ আর্টিস্ট হয়ে
গলিঘুঁজির রাত ধড়ফড়িয়ে ওঠে!
নিঃশ্বাসের কলারে
ঘাম ঘাম ভয়
ঠুনকো সুতো ছিঁড়ে গেছে
বিড়বিড় করা উন্মাদ
শুনশান ফুটপাতের ঢালে
চোখের পাতায় লেপটানো সুড়ঙ্গ
আলোর প্রলেপ দিয়ে
আড়াল করতে চাওয়া মরিয়াভাবে
শুকনো আঁধার নেমে আসে আবার
ঝরাপাতার ওপর দিয়ে খড়খড়ে
ছায়ার হিংসাহীন নকশা
এক পা-এক পা করে
গলিঘুঁজির দেওয়ালে রেখে যায়
হলদে হাসির দাগ
ক্ষয়গুঁড়ো
যেটুকু মাথা ওঠে আজ দুনিয়ার কারাগারে,
চোখ রাঙিয়ে চুপ রাখার জন্য-
বাকিরা তলিয়ে যায় ইন্টারনেটে,
ঘাড় গুঁজে বিপ্লবরঙা হরফের ফ্যাশন
চামচের তালুতে তুফান ওঠে জোরদার!
যেটুকু হাত ওঠে আজ বিশ্বের নিঃশ্বাসে,
ওড়নার আঁচল খসানোর জন্য-
বাকিরা ফুরিয়ে যায় অহম্ গন্ধে,
কুঁকড়ানো কেরিয়ার-সংসারের পাতা
নিটোল প্রয়াসেই রাত নামে চুরমার!
যেটুকু শরীর ওঠে আজ মঞ্চের দরবারে,
ষড়রিপুর লাল তুষ্টির জন্য-
বাকিরা মিলিয়ে যায় মোমবাতি মিছিলে,
প্রতিবাদের অধাতব ভাষার নীরব
বিলীন অস্তিত্বের কানে পৌঁছায় না হাহাকার!
রিজারেকশন
সুরেলা অক্ষরমালা সেজে উঠতে থাকে
তুলি দিয়ে টানা সরলরেখায়
আলাদা হয়ে যায় আমরা
চোখেমুখে নেশারা বাসা বাঁধে
ঘামের দুনিয়া ছেড়ে নিরুদ্দেশ হই
লালিত্যের সিগারেট হাতে,
রাস্তার মোড়ে বাঁশের মাচার ওপর
আর গান গাইনা,
হুড়োহুড়ির মাঝে
লাইটম্যানের চোলাইয়ে চুমুক দিয়ে
স্টেজে উঠিনা কবিতা পড়তে,
ক্যানভাসের আড়ালে লুকিয়ে রাখি নিজেকে
সুচিত্রা সেনের মত রহস্যে
সবার আকর্ষণ চিরকালের ...
সাধারণ রূপ-রঙ-গন্ধ নিয়ে
কৌতূহলী চোখের আড়ালে
মারা যায় একটা মানুষ,
ফিরে আসে অসাধারণ আর্টিস্ট হয়ে
0 comments:
Post a Comment